জুন-এর ১৫ তারিখে লকডাউন শিথিল হয়ে গণপরিবহণ চালু হবে এই আশায় পল গুনছিলেন যে অসংখ্য শ্রমজীবী মানুষ, ছোট কারখানা বা দোকানের কর্মী, যাঁরা কলকাতার বাইরে ও আশপাশ থেকে আসেন, তাঁদের মুখের সামনে বন্ধ হয়ে যাওয়া দরজাটা খুলল না। শপিং মল, বার, রেস্তরাঁ খোলার অনুমতি পেল, পেল বেসরকারি অফিসও। কর্মীরা আসতে পারছেন না বলে বন্ধ শুটিং ফ্লোর, কারখানা, বইপাড়া, অধিকাংশ দোকানপাট।